কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে বৃহস্পতিবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে।
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের সমন্বয়ক ডা. শিহাব উদ্দিন বলেন, ষাটোর্ধ্ব ওই ব্যবসায়ী নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন।
“তার শারীরিক অবস্থা খারাপ ছিল। ওজন ছিল ১০৪ কেজি। হার্টের প্রবলেম ছিল। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ আরও কিছু জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।”
কীভাবে তার দেহে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঘটেছিল, তা জানা যায়নি।
Leave a Reply